যে ছেড়ে যেতে চাইছিল ছেড়ে দিলাম আমি।
বিধাতা যাকে ঠিক করে রেখেছিল
এখন বুঝতে পারলাম সে যে কত দামী।।
শুনেছি একটা মেয়েকে কখনো বিশ্বাস করা যায় না।
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যাকে বিশ্বাস না করে পৃথিবীতে স্বপ্ন দেখা যায় না।।
শুনেছি একটা মেয়ে কখনো সৎ হতে পারে না।
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যে শিখিয়ে দিল সততা ছাড়া বাঁচাই যায় না।।
শুনেছি একটা মেয়ে কখনও ভালোবাসতে পারে না,
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যে শিখিয়ে দিল ভালোবাসা ছাড়া একটা মুহূর্তই বাঁচাই যায় না।।
শুনেছি একটা মেয়ের শশুর শাশুড়ীর কে অবহেলা করে।
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যে শশুর শাশুড়ীর কে ভগবান রূপে আগলে ধরে।।
শুনেছি একটা মেয়ের নাকি বিয়ের পর আলক্ষী রূপে পরিচিত হয়।
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যে সংসারে আসার পর যেন স্বয়ং লক্ষী রূপে ভূষিত হয়।।
শুনেছি একটা মেয়ের নাকি কখনো কষ্ট সহ্য করতে পারে না।
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যে হাসিমুখে অনেক অকল্পনীয় কষ্ট সহ্য করলেও কাউকে বুঝতে দেয় না।।
একটা মেয়ের নাকি কখনো দারিদ্রতা সহ্য করতে পারে না।
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যে ছোট বেলা থেকেই দারিদ্রতা ছাড়া কিছুই চুখে দেখলো না।।
শুনেছি একটা মেয়ের নাকি, ভালো কাউকে পেলে নিজের স্বামীকে ও ছাড়তে ভুলে না
কিন্তু এই সেই অনামিকা,
যার ভালোবাসায় সামনে একটা কাটাও আসতে দেয় না।।
মনে প্রশ্ন জাগছে
কে সে এই অনামিকা যার কথা শুনে বিশ্বাস হচ্ছে না।
এই অনামিকা তো সেই অনামিকা,
যে ভগবান শিবের স্ত্রী গৌরী ছাড়া আর কেউই না।
No comments:
Post a Comment