Wednesday, May 13, 2020
সম্পাদকীয়
শাশ্বত চক্রবর্তী
পলান সাহা
বিপ্লব পাল
দীপিকা রায়
মোঃ রুবেল
গৌতম দাস
মিলন সেতু
প্রাণভরা ভালোবাসা,শ্রদ্ধাও স্নেহ মিশে হল এই সেতু।
সাক্ষী ছিল সমুজ্জ্বল তারারা আর সহস্র ঐক্যের কেতু।
সত্যের পূজারী সেতুর নাম রাখল মানবতার 'মননস্রোত'।
সেতুতে বিন্দুমাত্র ভেদ নেই জাতি,ধর্ম,বর্ণের।
আমন্ত্রণ দেয় পরোপকারী,সৃষ্টিশীল ভাবনা যাদের।
প্রাণময় আড্ডা হয় কবিতা ও সুধাময় গানের।
দ্বিধা ,হিংসা ভুলে ,সবাই যেন এক জাতি এক প্রাণের।
দেশ বিদেশের বন্ধুরাও মিলন সেতুতে আসে।
কখনও ত্রাণ হয়ে দাঁড়ায় দীন, দুখীদের পাশে।
আগলে আছে এই সেতু পাহাড়ি কন্যা ত্রিপুরার কোলে।
তৃতীয়বর্ষ পূর্তিতে বিশ্বজয়ের শুভকামনা জানাই প্রাণ খুলে।
দুর্দিনে সেতুতে ঝাপিয়ে পড়ে ছোট বড় সবাই।
নানা সমস্যার সমাধান এক ঝলকে পাই।
অন্ধকার আলোকিত হয় তোমারই ছত্রছায়ায়।
শান্তির বার্তা বাহক তুমি এই নির্মল বসুন্ধরায়।
দেশ দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ুক তব এই সুনাম।
মিলন সেতুর দীর্ঘায়ুর তরে-
এই অধমের,ঈশ্বরের নিকট দন্ডবৎ প্রণাম।
অনুপম দেব
আমাদের সাহিত্য পরিবার
কাঁচা হাতের শব্দের চাষীদের
পরিচর্যা করার স্থান,
নবসৃষ্টির উন্মাদনারা এগিয়ে যাওয়ার
উৎসাহ এখানেই পান।
যানে সবাই ভুল করলে
এখানেই সবাই ধরিয়ে দেবে,
বিশ্বাস আছে আজকের আজকের অচেনারা
কাল ঠিক আপন করে নেবে।
এই পরিবারের নাম ছড়িয়ে পরছে
আকাশে বাতাসে অনবরত,
কারোর নজর না লাগলে
মননস্রোত ত্রিপুরার সাহিত্যে হবে সমাদৃত
এই পরিবারের ছত্রছায়ায় বৃদ্ধি পাবে
সকলের নবসৃষ্টির চেষ্টা,
মননস্রোতকে তৃতীয় বর্ষপুর্তির
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
পূজা মজুমদার
মানুষ অন্য রকম
নভেল করোনা ভাইরাস;
নিঃশ্বাস হতে পারে নিঃশেষ।
বড় বড় রাষ্ট্র আছে মজুত ভারি ভারি অস্ত্র
নিমিষেই হতে পারে কোন দেশ ধ্বংস,
অদেখা ভাইরাসে সবকিছুই যেন তুচ্ছ।
মৃত্যুর মিছিলে কত প্রান গেল
সৎকার হবে না কে ভেবেছিল,
অর্থ, বিত্ত,গর্ব, অহংকার সব ফুরিল।
উহানে উৎপত্তি, দোষী চিন না অন্য রাষ্ট্র, বলো?
প্রকৃতির লীলা ক্ষতি সাধন হয়েছে বহু
গাছপালা, তরুলতা, জীবজন্তুর আরো কত সম্পদ
দূষণে দূষণে জর্জরিত, পৃথিবী কলুষিত, পদে পদে আপদ।
মানুষ আজ মানুষ নয়, মানুষ অন্য রকম,
নরপিচাশ, নরখাদক মারছে মানুষ পাখির মতন।
সুনামীতে কেপেঁছিল বিশ্ব ব্রহ্মান্ড
করোনাতে থমকে গেল সব কর্মকান্ড,
অন্যায়, অসত্য, দেশে দেশে করলে বিরাজ
সবার প্রতি নারাজ অদৃশ্য শক্তি রাজাধিরাজ
জানান আপন শক্তি, দেখান রাগবিরাগ ও কাজ।
মন্দিরা শর্মা
আমার প্রানের কবি
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ,,
আধুনিক যুগের শ্রেষ্ঠ বাঙালি সাহিত্যিক।
পাঠক সমাজের মনোরঞ্জনের পথিক।।
তুমার সৃষ্টিতে যে প্রাণের সঞ্চার ঘটে।
তুমি তোমাতে উজ্জীবিত থেকেও, আমাদের প্রেমিক করে তুলেছ বটে।
তোমার সৃষ্টির তরিখানায় নতুনের ভিড় জমাট বেঁধে চলছে আপন মনে।
হে মহান,,,
দিবসেতে যেমন করে সূর্য হতে আসে কিরণ।
তোমার সৃষ্টির উল্লাসে মেতে ওঠে, পাঠক সমাজ তোমায় করেছে বরন।
হে সজীব,,,,
তোমার পরিবেশের সেই দিগন্তহীন গভীরতার সুর।
নব যাত্রীদের অন্তরে এনেছ এক নতুন ভোর।।
তোমার সেই মাধুর্যময় কবিত্ব রস ।
বিশ্ব মানবের হৃদয়কে করেছে বশ।
লেখার ছলে, লেখার বলে,তুমিই মহান।
নব প্রজাতির ডানা তুমি , সবাতে বিদ্যমান।
বিসর্জনের মতো কত নাটক করেছ আমাদের দান।
কবিগুরু রবী তুমি , বাংলা সাহিত্যের প্রাণ।
নয়ন সম্মুখে তুমি নাই নয়ন মাঝখানে নিয়েছ যে ঠাঁই ।
তোমার এই উক্তিতে আমি অনুভবে ডুবে যাই।
হৃদয় মন্দিরে তুমি আছ এভাবে ।
প্রজ্জ্বলিত হ ই আমরা তুমার স্বভাবে।
মহা বলে বলীয়ান ।
তুমি বঙ্গের জয়বাণ ।
শিপ্রা দেবনাথ
সঞ্জয় দত্ত
জয়ন্ত শীল
সুজন দেবনাথ
অনাথ
-------------
মাগো আমি যে অনাথ,আমার বেদনা বুঝে কজন?মলিন বেশের অন্তরালে,আমায় খোঁজে কজন ?ছোট বেলায় পাষাণ মাগো,গেছো আমায় ফেলে
খাবারের জ্বালায় মরি তখন,কোথাও না মেলে।আমি যখন ছোট ছিলাম,পাইনি তোমার দুধ
ভিখারীর হাতে বড় হলাম,খেয়ে চালের খুদ
মাগো আমারও যে ইচ্ছে করে, স্বপ্ন দেখতে রোজ
তবে কেন ভিক্ষে করি,আর করি তোমার খোঁজ
ওই দেখো মেয়ে ছেলেরা ,ইস্কুলে যায় হেঁটে
আমায় দেখে হাসে ওরা, দাঁড়িয়ে স্কুলের গেটে
জানো আমারও যে ইচ্ছে করে, বড় স্কুলে যেতে
লোকে বলে শখ কত দেখো,পায়না মুটেই খেতে।
তখন আমার খুব কষ্ট হয় এই পোঁড়া বুকে
জন্মের পরই সর্বহারা আমি, পারিনি থাকতে সুখে
ভালো একটা পোশাক নেই ,ছেঁড়া কাপর পড়ি
ইচ্ছে করে দামি কাপর আর পড়তে হাত ঘড়ি
দামি দামি খাবার দেখে ,আমার মুখে আসে জল
কোন পাপের সাজা মাগো ,আমায় দিলে বল
আমার যখন খুব অসুখ করে ,বড্ড ইচ্ছে করে
তোমার
কোলে মাথা রেখে, ঘুমাবো কুঁড়ে ঘরে
অথচ তুমিও নাই বাবাও নাই ,ঔষধ ছাড়াই থাকি
বুকের ভেতর গভীর অসুখ ,গামছা বেঁধে রাখি
আমায় পথের কাঙাল করে ,তুমি কি আছো সুখে?
নাকি আমার মতোই আছো, তুমিও ভীষণ দুখে?
লোকে যখন বলে আমায় ,তোর বাপের নাম কী
দুচোখে জলের ধারা নিয়ে ,অবাক বনে থাকি
বলতে পারো এই জগতে ,আমার কী আছে সম্বল
গরমে নেই সুতির পোশাক ,শীতে নেই কম্বল
ভালো কিনা মন্দ আছি, নেয় না কেউ খোঁজ
অনাথ বলে বড়ই একা, একাই কাটে রোজ
হিন্দু কিনা মুসলিম আমি ,কিবা আমার জাত
লোকে বলে জাতহীন আমি, সর্বহারা- অনাথ
মাগো বড্ড জানতে ইচ্ছে ,করে আমার পরিচয়
কেন আমায় ত্যাগ করলে, কিসের এত ভয়?
মাগো পেটে জ্বালা পিঠে জ্বালা, কেমনে ধরে রাখি
ভিক্ষে করি বলে মাগো, দোকান দেয়না বাকী।
মাগো অনাথ হয়ে যে বেঁচে থাকা, বড়ই যন্ত্রণা
সামনে পেছনে কেউ থাকে না ,দেয়না সান্ত্বনা
মাগো তুমি হয়ত আছো সুখে, আমি হতাশায়
জীবন আমার চলছে দেখো ,বাঁকা নিরাশায়
তোমার ঘরে জ্বলছে আলো ,মাথার উপর ছাদ
আমার উপর মুক্ত আকাশ , কোলে আছে চাঁদ
জন্মের পরই মাগো তুমি, দিলে আমায় ফাঁকি
তাই কষ্টগুলো বুকে চেপে, রাস্তায় শুয়ে থাকি।
সমীরণ বিশ্বাস
তনুজা রায়
প্রীতম ভৌমিক
Tuesday, May 12, 2020
বর্ষা দে
আজ বিশ্ব আবার ঐক্যতায়
হে বিশ্ব মানব জাতি
আজ কোথায়
তোমার জাতপাতের ন্যায়
আজ কোথায়
হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টানদের বাছাই
আজ কোথায়
রাজনৈতিক-বিরোধী ও হিংসা মারপিট দ্বন্ধনীয়তা।
কোন সে ঝড় যে ঝড়ে আজ
মানুষ সবকিছুর কাছে রয়েছে নিশ্চুপ
হে বিশ্ব মানব জাতি
আজ তুমি কোন সে ব্যধিতে আক্রান্ত
কোন সে ব্যধি দিয়েছে আজ
তোমায় হাতছানি।
জাতপাত নেই আমরা সবাই এক
তর্কে-বিতর্কে তুমি একদিন যেটা মানতে না
সেইটাই আজ ভুলে গিয়ে
বাড়াচ্ছ তোমার দায়িত্বের হাতখানি।
মানব সেবাই পরম ধর্ম
আজ শুনতে পাওয়া যায়
হিন্দু-মুসলিম কে কোন জাতি
তার বাছাই আজ লুপ্তপ্রায়
আজ মানুষ শিক্ষিত এক সে শিক্ষায়
আমরা সবাই হারাবো এই ব্যধি কে
তাতে কোন জাতের নেই বাছাই
আজ মানুষ একই দলে যুক্ত
যার শ্লোগান একটাই
আমরা জিতব ব্যধি কে হারাবো তার জন্য আমাদের আজ ঘরে থাকা চাই
আজ ঘরে থাকা চাই
প্রীতম শীল
নিকিতা দত্ত
প্রিয় শৈশব
বর্তমানের ভিড়ে স্মৃতির অতলে কোথায় যেন আজ হারিয়ে গেছো তুমি!
ছোট্ট মনের প্রথম ভাবতে শেখা, কল্পনার সুতাগুলি একটু একটু করে বুনে যাওয়া, একটু বকুনি শুনলে অভিমানী মনে কেঁদে কেটে অস্থির হয়ে ওঠা, পুতুলের সংসার সাজানো, ভাই-বোনরা সবাই মিলে হৈ-হুল্লোর করা, মাঝে মাঝে মায়ের শাড়ি পরে গিন্নী সাজার চেষ্টা করা
আরো কত কী!!
স্মৃতির ভান্ডারের এমন হাজারো স্মৃতি খুঁজে বেড়াতে বেড়াতে প্রায়ই অন্যমনস্ক হয়ে পড়ি।।
সে সময় ছিল না তেমন ধরাবাঁধা নিয়মের বেড়াজাল।
আহ্! আবার যদি ফিরে পেতাম তোমাকে এই যান্ত্রিক জীবনের বিনিময়ে...
প্রিয় শৈশব,
তুমি যেমন একটু একটু করে পিছনে চলে গিয়েছ, তেমনি তোমায় ঘিরে থাকা অনেক মানুষও আজ জীবনের খাতা থেকে হারিয়ে গেছে।
প্রথম খেলার সাথী গুলো কে কোথায় তাও জানি না!
তাই মাঝে মাঝে ফিরে তাকাই তোমার দিকে.. আসলে ফিরে তাকাতে হয়...আজও যে ভুলতে পারি নি তোমায়।
কখনো ভাবতে ভাবতে চোখে জল চলে আসে, কখনো বা হঠাৎ হাসিতে ফেটে পড়ি।
আজও তোমায় ঘিরে একরাশ হাহাকার আর সুখের স্মৃতি বুকের মাঝে আঁকড়ে ধরে বেশ ভালোই আছি। ভোলা তো কখনোই যাবে না...
তাই তো কবি বলেছেন, "পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়.. ও সেই চোখের দেখা,প্রাণের কথা,সে কি ভোলা যায়..।"
মঞ্জিলা বসু
রবির পূজা
উত্তাল আবেগের ঢেউ
উপচে পড়েছে পান্ডুলিপির প্রতিটি কোণায় ,
হে রবি তোমার কিরণে
দিগ্বিদিক্ আলোকিত ময়।
তুমি মূক্ শুভার ভাষা,গিরিবালার আশা
তারাপদ র ভবঘুরে মন,তোমার ভালোবাসা।
তুমি চন্দরার অভিমান
বিনোদিনী, বিমলার পরকীয়ার প্রাণ
তুমি মৃণালের বিদ্রোহ
মৃন্ময়ীর চেতনার নবজাগরণ।
সেই তুমি উর্মিলা,পত্রলেখার উপেক্ষার অক্ষি
নন্দিনী রঞ্জনের সংগ্রামের সাক্ষী।
সোনার তরী ভাসায়ে তুমি করেছো বিচরণ
জগৎ সংসারে রয়েছে তোমার কর্মের প্রতিফলন।
হে কবি তোমায় সশ্রদ্ধ নমন।
আকাশ দাস
সুধীর দাস
বিশ্ব রাজনীতি , কূটনীতি ,অর্থনীতি সবই হল আজ ক্ষুন্ন
ধর্মের ভিত্তিতে ভেঙ্গে যাওয়া রাষ্ট্রও যেন আজ একসূত্রে আবদ্ধ।
শতকের পর শতক আসে প্রকৃতিও বদলায়,
স্বপ্নভোরে মানবজাতি শূন্য হাতে ভিক্ষা চায়।
কালের পর কাল মানবজাতির কৃতকর্ম,
প্রাচীন থেকে মধ্য , মধ্য থেকে আধুনিক
কুয়ো-পুকুর-খাল-বিল-নদী কিংবা সাগর কিংবা সমুদ্র
জল-বায়ু-অগ্নি কিংবা সূর্যকিরণ
সবিই আজ মনুষ্য কৃতকর্মে হয়েছে দূষণ।
মানুষরূপী শ্রেষ্ঠ জীব স্রষ্টার সৃষ্টিকে করছে কলুষিত,
রবির অতিবেগুনী রশ্মিতে তাদেরি চর্ম ব্যাধিতে সংক্রমিত।
প্রাত্যহিক কার্যকলাপে দূষিত জল আর বায়ু
কখনও কলেরা কখনও প্লেগ কিংবা টাইফয়েড,
কখনও বা শ্বাসকষ্ঠে জর্জরিত।
কালে কালে দিয়েছে দেখা মারনব্যাধি মহামারি
ধরনীর কোল হয়েছে শূন্য
তাই ধরনী দিতে চায় আড়ি।
১৭২০, ১৮২০ , ১৯২০ একের পর এক শতক হয়েছে পার
আবার ২০২০ করল এসে কোরোনা প্রহার।
হাজারে হাজারে যাচ্ছে প্রান যেন তুচ্ছ এ জীবন
আধুনিক চিকিৎসা শাস্রকেও করল নিধন।
মন্দির বল কিংবা মসজিদ অথবা গির্জা হয়েছে খালি
ছিল কয়েকদিন আগে ওখানেও মানুষের আড়াআড়ি।
একের পর এক শক্তিশালী রাষ্ট্র আমেরিকা ফ্রান্স ইটালি কিংবি চিন
চতুর্দিকে আজ শুধু মৃত্যুর মিছিল।
শেষে আজ করতে গ্রাস ঢুকল ভারতে ,
হিন্দু, মুসলিম, শিখ, বৌদ্ধ্য, খ্রিস্টান কিংবা জৈন
তাদের আজ কোরোনাকে দূর করাই সারমর্ম।
সবই ধুয়ে মুছে তাদের কাছে তুচ্ছ আজ ধর্ম।
কাউচার খান
রবি ঠাকুর
রবি সবার রবি ঠাকুর আছেন সবার মাঝে,
রবির কিরণ ছাড়া কি কেউ একটুখানিও বাঁচে?
অজ্ঞনতার বাঁধন ছিঁড়ে আলোর দেশে মর্মবাণী,
বিশ্বকবি তোমার মাঝেই বিশ্বভুবন থমকে জানি।
জালিয়ানের প্রতিবাদে 'নাইট 'তুমি ফিরিয়ে দিলে,
ভারত মা'কে করতে স্বাধীন কলম হাতে শপথ নিলে।
সাহিত্যের রবি তুমি বিশ্বকবি শুধু তো নয়,
তোমার দেখানো পথে তাই শত বাধাতেও আসবে জয়।
তোমায় দেখেই যুব সমাজ জেগেছে উদ্দীপনে,
লেখক সমাজ আজও তোমায় কবিগুরু বলে মানে।
প্রণজিৎ দত্ত
অসীম দেববর্মা
সজীব পাল
এক
আমি একবার সেই পথ দেখবো
"বনলতার"চুল হতে প্রেমিকের মন,
কিভাবে কাটলো রবী জীবনানন্দের জীবন !
দুই
উর্ধ্ববত্ম্র মানচিত্রে ধ্রুব তারা
ক্ষুধারো উর্ধ্বে প্রিয়তমার ঠোঁট
মাংস কামড়ে ধরার নাম প্রেম ।
রাহুল শীল
সংগীতা দেব
নিপু দাস
অরিজিৎ মজুমদার
সুজাতা ভৌমিক
দীপেশ নাগ
দিপ্সী দে
অভ্রজিৎ দেবনাথ
অভীককুমার দে
চন্দন পাল
শঙ্খ সেনগুপ্ত
শৌভিক বাগচী
বিনয় শীল
উর্মি সাহা
মন ব্যাথা . বক্রের মত বেঁকে গেছে আমার জিহ্বা৷ আর কথা আসে না! শুনি শেষ প্রার্থনা নয়তো বেজে ওঠা গির্জা ঘণ্টা। তবু দেখি যন্ত্রণা... যদি কোনো হ...
-
আজ আশ্বিনের শেষ কার্তিকের শুরু এই দিনটা বিশেষ ভাবে বিশেষ, বাংলার এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে। জানি না বাংলার বাইরেও এইভাবে বিশেষ হয়ে উঠেছে কিন...
-
মূক ফেনীর মুখর পাঁচালি একটি বহুল প্রচারিত বাংলা প্রবাদ ‘ভাগের মা গঙ্গা পায়না’ ৷ প্রবাদটির মধ্য দিয়ে মায়ের অসহায়ত্বের যন্ত্রণাটিই ব্যক্ত হয়ে...