জাগতিক মহাজাগতিক মারপ্যাচ
কিছু মানুষ প্রশান্তির খোঁজে ব্রহ্মচর্যে,
কারুর অমৃতরস বেরিয়ে পড়ে গরম বীর্যে।
কেউ বুক পকেটে হাতড়ে বেড়ায় আলু-বেগুনের ফর্দ,
হটাৎ করে নেপচুন-প্লুটো জায়গা বদল যদি করতো।
তবে জাগতিক আর মহাজাগতিক দহরম মহরমে,
রাত জেগে জেগে সব কালরাত্রির মহা সম্ভমে।
যদি শিবলিঙ্গ চূড়ায় স্মৃতিরা মেঘ করে উঠে সবল,
মহাজাগতিক বিচরনে জাগতিক ক্ষয়ের সম্ভাবনা প্রবল।
সাংসারিক দ্বন্দ্ব সমাস এবং ব্রহ্মচর্যের একাকীত্ব,
জাগতিক মহাজাগতিক মারপ্যাচে মনিব থেকে ভৃত্য।
পরিচিতিঃ-
-----------------
অধুনা আগরতলা শহরের অনতিদূরে পুরাতন আগরতলায় কবি সুব্রত দেববর্মার জন্ম।বয়েস তিন কুড়ির অর্ধেক ছুঁই ছুঁই হলেও রোমামটিসিজম এখন ও চুয়ে পরে প্রত্যেক লেখায়।জাগতিক মহাজাগতিক মারপেঁচ উনার তীব্র ভাবে স্বীকার করেন।তাই মহাজাগতিক বিচরণে জাগতিক দিকের ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা কে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে লিখতে থাকেন একের পর এক শক্তি কাব্য।বৃষ্টিতে দেশলাই কাঠি ভিজে নেতিয়ে পড়লেও যেমন নুতন সূর্যের অপেক্ষা করে, কবির আশা এই পৃথিবীর সমস্ত দহরম মহরম শান্ত হয়ে উদিত হবে লাল আভা।
No comments:
Post a Comment