Wednesday, May 19, 2021
সম্পাদকীয়
অতনু রায় চৌধুরী
টিটু বনিক
মিঠু মল্লিক বৈদ্য
দিপিকা রায়
পান্থ দাস
হাসান চৌধুরী
সঞ্জয় দত্ত
মিঠুন দেবনাথ
স্নেহাশীষ রায়
তুমি অপেক্ষা করো।
তুমি যে সত্য তা মুখ ফুটে বলার
কোনো প্রয়োজন নেই।
ভাবছো হয়তো আমার মুখখানি
নিলামে স্বল্প দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে
তাদের মতন;
ভাবছো হয়তো আমার সত্যটা যদি
অমাবস্যার অন্ধকারে কোথাও
হারিয়ে যায়;
ভাবছো হয়তো এখনই সত্যের
জাগরণের সময়।
এখনই মিথ্যার চাদরকে দুমড়ে মুচড়ে
পাশের জঙ্গলের গভীর গর্ত খননে
মাটিচাপা দিয়ে রাখবে।
এতটা আকুল হইয়ো না,
ধৈর্যের বাঁধটা সহজেই ভেঙে দিও না।
বর্ষার অবিরাম বজ্রধ্বনির শেষে
স্নিগ্ধ শ্যামল শরতের অপেক্ষা করো।
সুপর্না কর
গৌতম দাস
বিষাক্ত আবর্জনা
শুনো!শুনো! প্রিয়জনেরা
বিষাক্ত আবর্জনা!
চোখ লাল করে কথা বলে গো!
অলি-গলিতে আছে শত শত
বাচ্চাদের স্বাধীনতাকে পিষে মারছে প্রতিনিয়ত।
ওদের হাতে আছে শক্ত বল।
নম্বরের নামে চালাচ্ছে নানা চক্রব্যূহ আর ছল।
এই আবর্জনা মিষ্টি কথাও বলে-
আমার কাছে আসলেই হবে
নম্বর কতো চাই বল্।
পাল্টি দিলেই পরিশ্রম হবে জল।
লোভ,লালসার ব্যবসা চলছে ফাটাফাটি।
বিদ্যার নামে চলছে শুধু টাকা টানাটানি।
এই আবর্জনা-
ভবিষ্যতের মেধা, সৃজনাত্মক ভাবনা পুড়িয়ে দিচ্ছে।
টাকা পকেটে ঢুকানোই ওদের একান্ত ইচ্ছে।
সততা,মানবিকতা,নৈতিকতা নীরবে কাঁদে।
কিছু করার নেই।
অভিজ্ঞরা জেনে শুনেই পড়ে এই আবর্জনার ফাঁদে।
আবর্জনার গন্ধে বিজ্ঞ অভিভাবকরা নাচে মনের আনন্দে।
গুণীজনরা বলে আমার নম্বর চাই ভাই।
টাকা দেবো যা বলবে তাই।
এই ধ্বংস লীলার দিনে একটাই প্রার্থনা
বিষাক্ত আবর্জনা চেনার স্বাধীন মানুষ চাই।
জয়িতা দে
কৃষান নমঃ
কৃষ্ণেন্দু অধিকারী
রাম প্রসাদ কুন্ডু
হে বিশ্বকবি, তুঁমি আজ কোথায়?
তোঁমার প্রতি যে ভালবাসাটুকু ছিল তা তো ফুরাবার নয়,
তাই তো সেই ভালবাসাকে আজও খুঁজি
কোথায় হারিয়েছি তা জানি না
হাজার মানুষের মাঝে আছে না কি
তাদের কবিতার মাঝে আছে?
কোথায় পাব বলো তোঁমাকে....
তোঁমাকে কি ফেলে এসেছি নদীর ওপারে
না কি পিচঢালা রাজপথের সীমানায়
কোথায় হারিয়েছি তোঁমাকে বলো তো
ধানের ছড়ার মাঠে,মাছেদের ঝাকে
না কি ঘেরের ঐ বাধালের মাঠে?
হে বিশ্বকবি
তোঁমার কথা ভাবতেই ভালবাসার রোদ্দুরে বাতাসে শিহরিত হয় মায়াবী দুটি চোখ
ভালবেসে গান গেয়ে যায় মৃদুস্বরে,
তোঁমাকে কি রেখে এসেছি সরষে বনের মাঠে?
তোঁমার কথা ভাবতেই এখনো দখিনা বাতাসে উড়ে যায় কপালের এলো চুলগুলো,
বিকালে শাড়ির আঁচল ধরে এখনো মেঘেরা হৈচৈ করে
সকালের শিশির এখনো রাঙা চরণে রঙিন হয়
তুঁমি আছো স্মরণে জীবন্ত স্মৃতিময় হয়ে ভালবাসার পান্ডুলিপিতে,
মায়ের ঐ মেঠো পথের আঁচলে
তবুও খুজে পাইনা কেন?
বড্ড জানতে ইচ্ছা করে
হে বিশ্বকবি, তুঁমি কোথায়?
মোঃরাসেল বিন আবু তালেব
পূজা মজুমদার
চারুলতা
না আমি চারুলতা নই
যে তোমার প্রেমে সাড়া দেবো,,,
আমি লতার মতো তোমায় জড়াবো না।
বৈশাখের খা খা রোদে মাঠ থেকে গোবর কুড়িয়ে এনে বাড়িতে রাখছি।
গোলাপ গাছে দেবো বলে।
চিলের দল এখনও মাথার উপর দিয়ে উড়ছে।শকুনেরা শুকনো গাছে বসে আছে শিকার করবে বলে।চিত্ত দাদুর গরুরা হাই তুলছে এক পশলা বৃষ্টির জন্য।
বাড়ির হাসগুলি পুকুরে জল না পেয়ে কান্না করছে।শুনেছি বর্ষা আসতে দেরি। বৈশাখের রোদে বটগাছে ফাটল ধরেছে প্রিয়।।
নীলদ্বীপ কুমার
লিটন শব্দকর
বোধ হয় বুকের ভেতরে এই বৈশাখ মাসে
সব ঝোড়ো বাক্যালাপ নির্লিপ্ত হয়ে আসে।
বারান্দায় রাতভর কালবৈশাখীর মজলিশ
জুড়িয়ে ওঠা অনুভব ফুরোতে শেখা পালিশ। এমনি অ্যালজেব্রা উঠোনে আমের সবুজে
ভোরে গ্রীষ্মফোটারা গিয়েছে বৃষ্টির খোঁজে।
বিধর্না মজুমদার
অভিজিৎ রায়
মুন্সি দরুদ
সুব্রত রায়
রাহুল শীল
অমিত রুদ্র পাল
অর্ধেন্দু ভৌমিক
মন্দিরা শর্মা
উর্মি সাহা
মন ব্যাথা . বক্রের মত বেঁকে গেছে আমার জিহ্বা৷ আর কথা আসে না! শুনি শেষ প্রার্থনা নয়তো বেজে ওঠা গির্জা ঘণ্টা। তবু দেখি যন্ত্রণা... যদি কোনো হ...
-
আজ আশ্বিনের শেষ কার্তিকের শুরু এই দিনটা বিশেষ ভাবে বিশেষ, বাংলার এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে। জানি না বাংলার বাইরেও এইভাবে বিশেষ হয়ে উঠেছে কিন...
-
মূক ফেনীর মুখর পাঁচালি একটি বহুল প্রচারিত বাংলা প্রবাদ ‘ভাগের মা গঙ্গা পায়না’ ৷ প্রবাদটির মধ্য দিয়ে মায়ের অসহায়ত্বের যন্ত্রণাটিই ব্যক্ত হয়ে...