আজ থেকে কিছুকাল আগে সমাজে প্রচলিত
ছিল যে মেয়েদের পেটে বেশী বিদ্যে মানে
মেয়ে অকালে বিধবা হবে
এই ভাবনা ঘোষ গিন্নির সে তার পূত্রের জন্য
বধু আনবে।
ছেলে কে বলতে বলেছেন মা আমি তোমার জন্য দাসী আনতে যাচ্ছি।আজ ও বিয়ের আসরে শোনা যায় এই কথা।
মেয়ে জন্ম নিলে এখনো কোনো পরিবারের বউ
এর দেহ গাছে ঝোলে।
আমরা যতই আধুনিক হয় না কেন?
মেয়েদের আজ ও সণ্মান করতে পারি না।
যতই বলি সমান অধিকার।কোথাও না কোথাও শুনতে হয় তুমি মাইয়া মানুষ।মাইয়া মানইসের এত রাগ কেনে।
এখনো শুনতে হয় যতই পড়ালেখা করো না কেরে ভাতের ডেগ মাজন লাগবো।
এই কাজের দায়িত্ব কি শুধু মেয়েদের।
আর এর সাথে পড়াশোনা আর আধুনিকতার কি সম্পর্ক।
তবে দেখা যায় সমাজে অনেক দিন ধরেই দেবী রূপে সরস্বতী র পূজা হয়ে আসছে সেখানে আবার মেয়েদের বিদ্যার অভাব দেখা যায়।
এখনো কোথাও না কোথাও সমাজে মেয়েরা পড়াশোনা তে অবহেলা র শিকার।দেখা যায় পরিবারে অর্থনীতি দুর্বল হয়ে গেলে মেয়ে কে বিয়ে দেওয়ার কথা উঠে দায় এড়ানোর জন্য।
তবে সে সমাজে ঘটা করে সরস্বতী
পুজা হয়। উচ্ছারিত হয় ইয়া কুন্দেনো তুষার ধবলা ইয়া শুভ্র বস্ত্রাবৃতা ইয়া বিনাবর দন্ড মন্ডিত করা ইয়া শে্বত পদ্মাসনা ।
সে সমাজে সরস্বতী নিজে দাবী রাখে
আমি মেয়ে বিদ্যার দেবী।মেয়েদের শিক্ষার অধিকার আছে।
No comments:
Post a Comment