দাবানল
শুনেছিলাম বাবার মুখে,দেশের স্বাধীনতা
ফেরানোর গল্প!
গল্প বলছি কেন! ইতিহাস
ইতিহাস রচিত হয়েছিল সেদিন বাংলার মানচিএে
এই বুড়ো বটগাছটা সেই নৃসংস কালের সাক্ষী হয়ে আছে আজও!
আমি আজও আহত বটগাছের মাঝে যুদ্ধাহত মুক্তি
যোদ্ধাদের দেখতে পায়.....
গাছের পাতাগুলোর ফাঁক দিয়ে আকাশের
নীলগুলো দেখি,এই ৪২ বছর পর হঠাৎ
নীলগুলো লাল আভায় নিমগ্ন
আমার ক্রন্দনের সীমা রইল না
অসীম সরলতায় নিক্ষিপ্ত বিশ্বাস
আজ বিস্তির্ন কাটার আঘাতে জর্জরিত!
তবুও আশা --------
শিঁরদাড়া উচু করে দাড়াবার,
প্রবল ইচ্ছে খুড়ে খুড়ে খেতে লাগলো আমায়
বললো:হে নবতুর জোয়ান----
সোজা হও!
হাতে তুলে নাও তরবারী!
কেটে টুকরো টুকরো করো ঐ
অস্থীশীল অপশক্তিকে!
ভাবলাম আর যুদ্ধ করবো না!
স্থফা দিব এবার সকল আন্দোলনের
ওরা মনের মর্ম বুঝেনা,
ওরা ভালবাসার শত্রু, ওরা বিক্ষুব্দ এক অস্থির
কালো শক্তি......
তরবারি ছেড়ে এবার কলম ধরলাম হাতে
সাথে সাথে হয়ে উঠলাম বিদ্রহি,লিখে ফেললাম
মুক্তির জয়োগান...কবিতার প্রতিটি অক্ষরে অক্ষরে
ঝন ঝনিয়ে বেজে উঠতে থাকলো ঢাল তলোয়ারের ন্যায় যুদ্ধের নাকারা!
পুরোনো শকুনদের নতুন করে অপশক্তির
রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা!
আমার চোখে মুখে তখন বিদ্রহের দাবানল জ্বলছে!
No comments:
Post a Comment